শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ১১:৫২ পূর্বাহ্ন

News Headline :
পাবনায় “তারুণ্যের উৎসব ২০২৫”: আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্টের মধ্য দিয়ে নবাগত জেলা প্রশাসকের কর্মদিবস শুরু!! গোবিন্দগঞ্জে ত্যাগী নেতাদের মাঝে বিএনপির চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ ১২০ শিক্ষার্থীদের পথচলা পুরাতন কাঠের তৈরি সাঁকো ভাঙ্গলেই সমস্যা হবে শেরপুরে নোবেল বিজয়ী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ ব্যাংকে দুর্বৃত্তদের আগুন লাগানোর চেষ্টা মাদক সমাজের ক্যান্সার এটা প্রতিরোধে প্রশাসনের অনিহা-শিমুল বিশ্বাস গণমাধ্যমে বিকৃত তথ্য প্রচার ইসলামপুরে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীর পক্ষ থেকে প্রতিবাদী ব্রিফিং কৃষি অফিসের সামনে থেকে প্রণোদনার সার-বীজ পাচার রাজনৈতিক দলের পদধারী কেউ প্রেসক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটির কোনো পদে থাকতে পারবে না-সারজিস আলম গাবতলীতে এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের দাবিতে শিক্ষার্থীদের রাস্তা অবরোধ এই জনপদকে যারাই পদদলিত করেছে বাঙ্গালি তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়িয়েছে-শিমুল বিশ্বাস

নিয়ামতপুরে আউশ ধান কাটা-মাড়াইয়ে ব্যস্ত কৃষক

Reading Time: < 1 minute

মোঃ ইমরান ইসলাম,নওগাঁ:
শরতের নীল আকাশজুড়ে ভেসে বেড়ায় সাদা মেঘের ভেলা। কখনো কালো মেঘ জমাট বাঁধে, কখনো সাদা মেঘের ভেলা ভেসে বেড়ায়, আবার কখনো সূর্যের দহনজ্বালা। এভাবেই পার হয়ে যাচ্ছে শরৎকাল। নওগাঁর নিয়ামতপুরে শুরু হয়েছে আউশ ধান কাটা মাড়াই। উপজেলায় আউশ ধানের ফলন ও বর্তমান বাজার দর ভালো থাকায় কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে।নিয়ামতপুর উপজেলার কৃষি অফিসের তথ্যমতে, উপজেলায় চলতি মৌসুমে আউশ ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৯ হাজার ৫৬০ হেক্টর জমিতে। হেক্টর প্রতি আমন ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৫.৪ মেট্রিক টন।কৃষকদের মতে, প্রতি বিঘা জমিতে ধান রোপন থেকে শুরু করে কাটা-মাড়াই পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৭ হাজার থেকে সাড়ে ৮ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। কিন্তু প্রতি বিঘা জমিতে ধানের ফলন ১৭ থেকে ১৮ মণ হচ্ছে। বর্তমান বাজারে ধানের রকম ভেদে ৮৫০ টাকা থেকে ৯৫০ টাকা মণ পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।উপজেলার আউশ চাষিরা বলছেন, মৌসুমের শুরু থেকে আবহাওয়া অনুকুলে না থাকায় ধান গাছে রোগ বালাইয়ের কারণে ওষুধ ব্যবহার করতে হয়েছে। দীর্ঘ দিন বৃষ্টি না হওয়ায় জমিতে সেচ দিতে হয়েছে। এজন্য এবার আউশ ধান উৎপাদনে বাড়তি খরচ গুনতে হচ্ছে। তবে আউশের বাম্পার ফলন ও বাজার দর ভালো থাকায় কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে।উপজেলা কৃষি অফিসার কামরুল হাসান বলেন, উপজেলায় ৯ হাজার ৫৬০ হেক্টর জমিতে আউশ ধান রোপন করা হয়েছে। তবে গত বছরের তুলনায় এ বছর আউশ ধানের আবাদ একটু বেশি হয়েছে। তিনি আরোও বলেন, দুই এক জায়গায় ধানের ফলন কম হতে পারে। কিন্তু অধিকাংশ জমিতেই ধানের ফলন বেশি হয়েছে। দাম ও ফলন ভাল হওয়ায় কৃষকরা লাভবান হচ্ছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Design & Developed BY Hostitbd.Com